• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

দলছুটের কাহিনী

সে এক ঘোরতর ব্যাপার। বুক ঢিপঢিপ ,হাত নিশপিশ ,মাথা কন কন ,পেট চিন চিন। দলছুট হওয়ার বড্ড গেড়ো। সাধে কি লোকে ভীড়ে থাকতে চায়।
 
আচ্ছা মৃত্যু নিয়ে একটু জ্ঞান দি বরং। ওটাই সত্য কিনা।

মৃত্যু যে আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতোপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে, তাঁর কারণ জীববিজ্ঞানসংক্রান্ত প্রয়োজনীয়তা নয়— এক ধরনের ঈর্ষা। জীবন এতটাই সুন্দর যে মৃত্যু তার সঙ্গে প্রেম-ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যায়। মৃত্যুর এই প্রেম, এই ভালোবাসা নিজের স্বার্থরক্ষায় সতর্ক এবং নিজের দখল রক্ষায় সদাব্যস্ত থাকায় জীবনের সৌন্দর্যকে বিধিনিয়মের তোয়াক্কা না করে আত্মসাৎ করতে পারলে সে আর কিছু চায় না।

এইরে এযে জীবনের জয়গান হয়ে গেলো। সে যাক গিয়ে। জীবন মৃত্যু একে ওপরের পরিপূরক যে।
 
বুদ্ধিমত্তা ! সে এক বেজায় বস্তু। যতই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আসুক না কেন। AI পারবে নাকি সুমনের জাতিস্মর শুনে বিভোর হতে। কিংবা দূর্গা মরে যাওয়ার পরে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদতে। বীরপুরুষ পড়ে বীরপুরুষ হতেও চাইবে না। নাঃ। এসবে কোনো কৃতিত্বের কাজ নয় যদিও। তাও মনুষত্ব এগুলো নিয়েই হয়তো।
 
অতীত বিলাসিতা। সবাই এই রোগে রুগী। স্কুলে কে ঝাল লজেন্স খেয়েছে অথবা প্রেমিকার ঠোঁটে চুমু, সবই চর্বিত চর্বন করাতেই আসল মজা। কিন্তু এগুলোকি স্থবিরতার নিদর্শন নয়? বর্তমান কে ভুলে থাকার অছিলা মাত্র। "আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম" এই পলায়নগামীতা দোষে সবাই দুষ্ট। স্মৃতি আমাদের মস্তিষ্কের তার কে টিং টিং করে spider signal পাঠায়। জর্জ বিশ্বাস এর কণ্ঠে তোমারো অসীমে শুনলে ,বাবার প্যান প্যান করে গান করার কথা মনে পরে। যে গান ছোটবেলায় শুনলে অতিশয় বিরক্ত হতাম ,সেটাই এখন fallback option . তার জন্যে কতটা দেবব্রত বিশ্বাসের কণ্ঠের জাদু,আর কতটা আমার স্মৃতি আকুলতা দায়ী তার তুলনামূলক আলোচনা করা এই অধমের সাধ্য নয়।
 

চরম নাস্তিকও মাথা নত করে কোনো অজানা আশ্রয়ের কাছে। বেঁচে থাকুক ভদ্রলোক আমাদের মধ্যে এইভাবেই তাঁর সৃষ্টির মধ্যে দিয়েই
 
ঝাঁকের কই হয়ে অবিশ্যি লাভ কিছুই নেই৷ রংরুট হওয়ার মজাই আলাদা। অধিত্যকা চিরে চলা রাস্তা, বুনো পাহাড়ি ফুল, লুকিয়ে থাকা অজানা ঝর্ণা, একটা মিনি কুপার। সমমনা দু-চারজন বন্ধু৷ দু-একটা গিটার, কাহন, হারমোনিকা। কেঠো কটেজে নিশিযাপন, বনফায়ার, বব ডিলান আর জোন বায়েজ। সঙ্গে নানা দেশের লোকগীতি। আর প্রচুর বই। প্রচুর গল্প।
 
ঝাঁকের কই হয়ে অবিশ্যি লাভ কিছুই নেই৷ রংরুট হওয়ার মজাই আলাদা। অধিত্যকা চিরে চলা রাস্তা, বুনো পাহাড়ি ফুল, লুকিয়ে থাকা অজানা ঝর্ণা, একটা মিনি কুপার। সমমনা দু-চারজন বন্ধু৷ দু-একটা গিটার, কাহন, হারমোনিকা। কেঠো কটেজে নিশিযাপন, বনফায়ার, বব ডিলান আর জোন বায়েজ। সঙ্গে নানা দেশের লোকগীতি। আর প্রচুর বই। প্রচুর গল্প।
কিন্তু opinion তৈরী করতে গেলে যে ভাবতে হবে।
 
বেশ তো চলত তা ধিন তা ধিন নাচের তালে
স্রোতের সঙ্গে সময়মতো গা ভাসালে
কিন্তু দেখ
তোমার মতো আমার মতো পাগল যারা
ছন্নছাড়া
তারা কেবল নাড়ায় সাঁকো
হাত পাতলেই নিত্য প্রসাদ মিলত বটে
গড্ডলিকায় মূল্যবোধের মৃত্যু ঘটে
কিন্তু দেখ
তোমার মতো আমার মতো পাগল যারা
ছন্নছাড়া
তারা কেবল নাড়ায় সাঁকো
একফালি চাঁদ একলা ছাদের কিনার ঘেঁষে
রাতদুপুরে তোমার কথা আমার কথার সঙ্গে মেশে
যেমন ভেসে
বেড়ায় হাওয়ায় শিমুল তুলো
তোমার আমার স্বপ্নগুলো
এই সমাজের কঙ্কালসার যে চেহারা
বড্ড দামি পোশাক ঢাকা তাদের কাছে খুব বেয়াড়া
কিন্তু দেখ
তোমার মতো আমার মতো পাগল যারা
ছন্নছাড়া
তারা কেবল নাড়ায় সাঁকো
দিব্যি হত দাঁড়াই যদি একটু ঝুঁকে
ফেলতাম পা মাটির গন্ধ বুঝে শুঁকে
কিন্তু দেখ
তোমার মতো আমার মতো পাগল যারা
ছন্নছাড়া
তারা কেবল নাড়ায় সাঁকো
 
সেক্সুয়ালি যদি কিছু দেওয়ার থাকে সেটা সেক্স্যুয়াল সেকশন এ দিও এটাই নিয়ম । কোনো রুমে এই গুলো দেওয়া নিয়মের বিরুদ্ধে এতে আইডি তে প্রভাব পড়তে পারে বার বার এই ভুল হলে ।

আর হ্যাঁ কোনো সাইট এর লিঙ্ক শেয়ার করা নিয়মের বিরুদ্ধে একমাত্র ফেসবুক ,ইনস্টাগ্রাম ,ইউটিউব বা শর্টস ভিডিও এর লিঙ্ক শেয়ার করা যেতে পারে ।

বন্ধু হিসাবে বলছি বিষয় টা মাথায় রেখো নয়তো যে কোনো সময় আইডি ব্যান হয়ে যেতে পারে।
 
সেক্সুয়ালি যদি কিছু দেওয়ার থাকে সেটা সেক্স্যুয়াল সেকশন এ দিও এটাই নিয়ম । কোনো রুমে এই গুলো দেওয়া নিয়মের বিরুদ্ধে এতে আইডি তে প্রভাব পড়তে পারে বার বার এই ভুল হলে ।

আর হ্যাঁ কোনো সাইট এর লিঙ্ক শেয়ার করা নিয়মের বিরুদ্ধে একমাত্র ফেসবুক ,ইনস্টাগ্রাম ,ইউটিউব বা শর্টস ভিডিও এর লিঙ্ক শেয়ার করা যেতে পারে ।

বন্ধু হিসাবে বলছি বিষয় টা মাথায় রেখো নয়তো যে কোনো সময় আইডি ব্যান হয়ে যেতে পারে।
"বন্ধু"? আমার তো মনে পড়ছে না আমি কোনোদিন কথা বলেছি বলে। যাগ্গে ID র প্রভাব নিয়ে আমি যে খুব চিন্তিত তা নয়। আমি কোনো PORN link পোস্ট করিনি। কেউ একজন ভুলবশতঃ কিছু link হয়তো দিয়ে দিয়েছিলো। যাইহোক, অজুহাত দেওয়ার জন্যে এতকিছু লিখছি না। কোনো random person বন্ধু ট্যাগ লাগিয়ে দিলো দেখে বেশ অদ্ভুত লাগলো। সম্পর্ক গুলো এতটাই diluted নাকি।
 
অনবধানবশত লিঙ্কটা পোস্ট হয়ে গেছিল৷ সম্পূর্ণ অনিচ্ছাকৃত। আসলে অন্য একটা লিঙ্ক দিতে চেয়েছিলাম। খেয়াল করিনি৷ ক্ষমাপ্রার্থী।
 
একটা ব্যাপার থেকে সাবধান virtual তর্কের সময় :-
বাঙালী শেষ লাইনে যখন ইংরেজীতে গর্জে উঠেছে তারপর আর কোন কথা চলে না।
 
Validation এর বাংলা কি হয়? বৈধতা আক্ষরিক অর্থ। কিন্তু এই যে চারিদিকে মানুষ লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে ,"আমাকে দেখো ,আমাকে দেখো" করে। তাদের কে validation seeking বলা যায়। বাংলায় কি বলবো? আদিখ্যেতা ?
 
পাগলা দাশু Ft. Gangs of Wasseypur
আমাদের রামপদ একদিন এক হাঁড়ি মিহিদানা লইয়া স্কুলে আসিল! টিফিনের ছুটি হওয়ামাত্র আমরা সকলেই মহা উৎসাহে সেগুলি ভাগ করিয়া খাইলাম। খাইল না কেবল ‘পাগলা দাশু’।
পাগলা দাশু যে মিহিদানা খাইতে ভালোবাসে না, তা নয়। কিন্তু, রামপদকে সে একেবারেই পছন্দ করিত না— দুজনের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া চলিত! আমরা রামপদকে বলিলাম, “দাশুকে কিছু দে!” রামপদ বলিল, “কি রে দাশু, খাবি নাকি? দেখিস, খাবার লোভ হয়ে থাকে তো বল আর আমার সঙ্গে কোনোদিন লাগতে আসবি নে— তা হলে মিহিদানা পাবি।” এমন করিয়া বলিলে তো রাগ হইবারই কথা, কিন্তু দাশু কিছু না বলিয়া গম্ভীরভাবে হাত পাতিয়া মিহিদানা লইল, তার পর দরোয়ানের কুকুরটাকে ডাকিয়া সকলের সামনে তাহাকে সেই মিহিদানা খাওয়াইল! তার পর খানিকক্ষণ হাঁড়িটার দিকে তাকাইয়া কি যেন ভাবিয়া মুচ্‌কি মুচ্‌কি হাসিয়া "Hazrat Hazrat Hazrat..." বলিতে বলিতে স্কুলের বাহিরে চলিয়া গেল। এদিকে হাঁড়িটাকে শেষ করিয়া আমরা সকলে খেলায় মাতিয়া গেলাম— দাশুর কথা কেউ আর ভাবিবার সময় পাই নাই।....
Cut to মিহিদানার হাঁড়িতে চীনে পটকা blasting.. ( ক্লাসরুম 'ধুঁয়া ধুঁয়া' হো জায়েগা ) মাস্টারের লাফালাফি...all that Chaos.. finding that the মিহিদানার হাঁড়ি belongs রামপদ...he getting scolded by the 'highjumper sleepy পন্ডিত মশাই' ... দাশু coming to the scene with কাটাকুটি খেলার স্লেট... told jumper-থুড়ি- পন্ডিত মশাই that he was sleeping..
পণ্ডিতমহাশয় তাড়াতাড়ি কথাটা ঘুরাইয়া বলিলেন, “বটে? ওরা সব খেলা কচ্ছিল? আর তুমি কি কচ্ছিলে?” দাশু অম্লানবদনে বলিল, “আমি তো পটকায় আগুন দিচ্ছিলাম।” শুনিয়াই তো সকলের চক্ষুস্থির! ছোকরা বলে কি?
প্রায় আধমিনিটখানেক কাহারো মুখে আর কথা নাই! তার পর পণ্ডিতমহাশয় ঘাড় বাঁকাইয়া গম্ভীর গলায় হুংকার দিয়া বলিলেন, “কেন পটকায় আগুন দিচ্ছিলে?” দাশু ভয় পাইবার ছেলেই নয়, সে কাঁধ ঝাঁকাইয়া একগাল হাসিয়া বলিল -"Ayse hi..sexy lag raha tha!!!" এরূপ পাগলের সঙ্গে আর তর্ক করা চলে না! কাজেই মাস্টারেরা সকলেই কিছু কিছু ধমকধামক করিয়া যে যার ক্লাশে চলিয়া গেলেন। সে ‘পাগলা’ বলিয়া তাহার কোনো শাস্তি হইল না।
 
দারুণ। আমার কেন জানি না পড়ে বরুণ গ্রোভারের কথা মনে এল।
 
Top