সকাল সকাল ঘুম ভাঙল হুট করে।
হাঁসফাঁস করে উঠে বসে পড়লাম, মাথার ভেতর বাজছে “অফিস! দেরি হয়ে গেল ”
চোখ ঘোলা, চুল উড়ছে, তাও উঠে পড়ে ছিলাম যুদ্ধ করতে যাচ্ছি যেন।
তারপরেই মনে পড়ল
“ওহ হো! আজ তো !”
একটুও দেরি না করে আবার ধপ করে পড়ে গেলাম।
চাদর মুড়ি দিয়ে ফাইভ স্টার ঘুম দিলাম।
কোনো কল না, কোনো “এই একটু দেখা যাবে?” না, কেউ বকছে না
বালিশটাই বেস্ট ফ্রেন্ড লাগছিল।
পরের বার উঠলাম সোজা ১০টা।
ঘরটা একদম শান্ত, মনে হচ্ছিল আমি কোনো আশ্রমে আছি।
ধীরে ধীরে ঘরের দিকে গেলাম, কফি বানাতে গিয়ে ফিল নিয়ে ফেললাম।
চুমুক দিয়ে ভাবছি, “এই হ্যাঁ, এটাই তো লাইফ!”
টোস্ট বানালাম, একটু পোড়ালেও ওইটুকুই আজকের ব্রেকফাস্ট স্পেশাল।
তারপর শুরু সিনেমা দেখা।
একটা… দুটা… তারপর কি দেখা হচ্ছিল জানিও না, চলছিল আর আমি তাকিয়ে ছিলাম।
মাঝে মাঝে ফ্রিজ খুলে শুধু দাঁড়িয়ে থাকি, যেন ফ্রিজের ভেতর আমার ভবিষ্যৎ লুকিয়ে আছে।
ইনস্টাগ্রামে ঢুকে দেখি লোকজন পাহাড়ে ঘুরছে, পুলসাইডে ছবি দিচ্ছে।
আর আমি? বিছানায় গুটিশুটি মেরে পড়ে আছি, মুখে চানাচুর আর মনে ফাঁকা।
বিকেলের দিকে মাথায় প্রশ্ন
“এই করেই চলবে নাকি সারাদিন?”
একটু বোরিং লাগতে লাগল ।
ওই জঘন্য অফিসটাই মনে পড়তে লাগল ,সেই বসের বিরক্ত গলা, প্রিন্টার খারাপ, Fake হেল্পফুল কলিগ।
কী যে বলি, hehe।
এখন? রাত হয়ে এল।
চুপ করে শুয়ে আছি, চোখ বন্ধ করে ভাবছি
“আবার কাল অফিস! আবার সেই নোটিফিকেশন-পিং-torture!”
একটা ছুটির দিন, কিচ্ছু করলাম না, আর কিচ্ছু করার ইচ্ছেও ছিল না।
কিন্তু কেমন জানি একরকম লাগছে।
আরেকটা দিন যদি পেতাম…
আর একটু ঘুম, আর একটু অলসতা…
কিন্তু না…
কাল আবার ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে অফিস।
না রে ভাই… না না না।
হাঁসফাঁস করে উঠে বসে পড়লাম, মাথার ভেতর বাজছে “অফিস! দেরি হয়ে গেল ”
চোখ ঘোলা, চুল উড়ছে, তাও উঠে পড়ে ছিলাম যুদ্ধ করতে যাচ্ছি যেন।
তারপরেই মনে পড়ল
“ওহ হো! আজ তো !”
একটুও দেরি না করে আবার ধপ করে পড়ে গেলাম।
চাদর মুড়ি দিয়ে ফাইভ স্টার ঘুম দিলাম।
কোনো কল না, কোনো “এই একটু দেখা যাবে?” না, কেউ বকছে না
বালিশটাই বেস্ট ফ্রেন্ড লাগছিল।
পরের বার উঠলাম সোজা ১০টা।
ঘরটা একদম শান্ত, মনে হচ্ছিল আমি কোনো আশ্রমে আছি।
ধীরে ধীরে ঘরের দিকে গেলাম, কফি বানাতে গিয়ে ফিল নিয়ে ফেললাম।
চুমুক দিয়ে ভাবছি, “এই হ্যাঁ, এটাই তো লাইফ!”
টোস্ট বানালাম, একটু পোড়ালেও ওইটুকুই আজকের ব্রেকফাস্ট স্পেশাল।
তারপর শুরু সিনেমা দেখা।
একটা… দুটা… তারপর কি দেখা হচ্ছিল জানিও না, চলছিল আর আমি তাকিয়ে ছিলাম।
মাঝে মাঝে ফ্রিজ খুলে শুধু দাঁড়িয়ে থাকি, যেন ফ্রিজের ভেতর আমার ভবিষ্যৎ লুকিয়ে আছে।
ইনস্টাগ্রামে ঢুকে দেখি লোকজন পাহাড়ে ঘুরছে, পুলসাইডে ছবি দিচ্ছে।
আর আমি? বিছানায় গুটিশুটি মেরে পড়ে আছি, মুখে চানাচুর আর মনে ফাঁকা।
বিকেলের দিকে মাথায় প্রশ্ন
“এই করেই চলবে নাকি সারাদিন?”
একটু বোরিং লাগতে লাগল ।
ওই জঘন্য অফিসটাই মনে পড়তে লাগল ,সেই বসের বিরক্ত গলা, প্রিন্টার খারাপ, Fake হেল্পফুল কলিগ।
কী যে বলি, hehe।
এখন? রাত হয়ে এল।
চুপ করে শুয়ে আছি, চোখ বন্ধ করে ভাবছি
“আবার কাল অফিস! আবার সেই নোটিফিকেশন-পিং-torture!”
একটা ছুটির দিন, কিচ্ছু করলাম না, আর কিচ্ছু করার ইচ্ছেও ছিল না।
কিন্তু কেমন জানি একরকম লাগছে।
আরেকটা দিন যদি পেতাম…
আর একটু ঘুম, আর একটু অলসতা…
কিন্তু না…
কাল আবার ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে অফিস।
না রে ভাই… না না না।