একজন মানুষ আরেক জন মানুষ কে দুই ভাবে দেখতে পারে।
প্রথম, অনুভূতির চশমা
কোনো রকম বায়াস বা অনুভূতির চশমা পরে যদি কেউ দেখে, তখন অন্য মানুষ টাকে সে নিজের দৃষ্টি দিয়েই অনেক মহান করে তোলে, তার কোনো জিনিস-ই আর খারাপ বলে ভাবতেই পারা যায়না। অতি সাধারণ কেও , অসাধারণ করে দেখতে শুরু করে। তার দৃষ্টি যদি নিজের কষ্টেরও কারণ হয়, তবুও সে তার দৃষ্টি পাল্টাতে পারে না।
দ্বিতীয়, কোনো বায়াস ছাড়া দৃষ্টি
যখন কোনো মানুষ কোনো রকম অনুভুতি , সহানুভূতি বা কোনো পূর্ব - ধারণা ছাড়াই আরেক জন মানুষ কে দেখতে পারে, তখন অধিকাংশ সময় এ, আসল মানুষ টাকেই দেখতে পায়। দোষ গুণ এ ভরা মানুষের দোষ ও চোখে পড়ে আর গুণ ও চোখে পড়ে।
এই দ্বিতীয় প্রকার দৃষ্টি টা যত দীর্ঘ স্থায়ী হয়, ততই সেফ হয় প্রথম প্রকার দৃষ্টি দিয়ে দেখা টা।
প্রথম, অনুভূতির চশমা
কোনো রকম বায়াস বা অনুভূতির চশমা পরে যদি কেউ দেখে, তখন অন্য মানুষ টাকে সে নিজের দৃষ্টি দিয়েই অনেক মহান করে তোলে, তার কোনো জিনিস-ই আর খারাপ বলে ভাবতেই পারা যায়না। অতি সাধারণ কেও , অসাধারণ করে দেখতে শুরু করে। তার দৃষ্টি যদি নিজের কষ্টেরও কারণ হয়, তবুও সে তার দৃষ্টি পাল্টাতে পারে না।
দ্বিতীয়, কোনো বায়াস ছাড়া দৃষ্টি
যখন কোনো মানুষ কোনো রকম অনুভুতি , সহানুভূতি বা কোনো পূর্ব - ধারণা ছাড়াই আরেক জন মানুষ কে দেখতে পারে, তখন অধিকাংশ সময় এ, আসল মানুষ টাকেই দেখতে পায়। দোষ গুণ এ ভরা মানুষের দোষ ও চোখে পড়ে আর গুণ ও চোখে পড়ে।
এই দ্বিতীয় প্রকার দৃষ্টি টা যত দীর্ঘ স্থায়ী হয়, ততই সেফ হয় প্রথম প্রকার দৃষ্টি দিয়ে দেখা টা।