• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

Tales Of History Part Two

Aabheer

Photographer Of Chatzozo
Senior's
Chat Pro User
কলকাতার বউবাজারে ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টির দোকানটি বিখ্যাত ৷ সেখানে গেলে চোখে পড়বে একটি বিরল ঘড়ি ৷ তার ডায়ালে ঘণ্টাগুলি লেখা রয়েছে বাংলায় ৷ঘড়ির সাথে রয়েছে এক বিরল ইতিহাস ৷ঐ দোকানে একবার মিষ্টি খেতে এসেছিলেন বিখ্যাত ঘড়ি কোম্পানি 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র বড়সাহেব । ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টি খেয়ে একেবারে মোহিত হলেন তিনি ৷ সাহেব জানতে চাইলেন, এত ভাল মিষ্টি বানাও ; এমন বড় দোকানে কোনও ঘড়ি নেই কেন ?
কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন ভীম নাগ ৷ কিছুটা লজ্জিত হয়ে মাথা চুলকে বলেছিলেন, 'আজ্ঞে, ঘড়ি কেনা হয়ে ওঠেনি ৷'
তা শুনে সাহেব জানিয়েছিলেন, তিনি খুশী হয়ে এই দোকানে একটা দেওয়াল ঘড়ি উপহার দেবেন ৷ তখন নাগ বাবু 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র সাহেবকে জানিয়েছিলেন, তার কর্মচারীরা ইংরেজি পড়তে পারেন না ৷ তাই তিনি অনুরোধ করেন, যদি সেক্ষেত্রে বাংলায় লেখা ঘড়ি দেওয়া হয় তাহলে কর্মচারীদের খুবই সুবিধা হয় ৷
সেদিন মিষ্টি খেয়ে এতটাই খুশী ছিলেন সাহেব যে, তারও ব্যবস্থা হবে বলে জানিয়ে দেন ৷ সেই মত লন্ডন থেকে বাংলা হরফে লেখা ডায়াল তৈরী হয়ে আসে ৷ সাহেবী শিল্পীর আড়ষ্ট হাতে লেখা হয়েছিল ঐ বাংলায় ডায়াল ৷
সেই ঘড়ি এখনও শোভা পাচ্ছে ভীম নাগের দোকানে ৷ নামটাও বাংলাতেই লেখা।
নিচে লেখা লন্ডন ।

প্রসঙ্গত, 'কুক অ্যান্ড কেলভি অব লন্ডন'- এর শুরুটা কিন্তু কলকাতা শহরেই ছিল । ১৮৫৮ সালে রবার্ট টমাস কুক এবং চার্লস কেলভি প্রতিষ্ঠানটির পত্তন করেন । তখন ঘড়ির কাঠামো আর ডায়াল তৈরী হয়ে আসত ইংল্যান্ডের লন্ডন থেকে ।

বি দ্রঃ : তথ্য ও ছবি সংগৃহীত।
*Notification

FB_IMG_1763930759266.jpg
 
কলকাতার বউবাজারে ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টির দোকানটি বিখ্যাত ৷ সেখানে গেলে চোখে পড়বে একটি বিরল ঘড়ি ৷ তার ডায়ালে ঘণ্টাগুলি লেখা রয়েছে বাংলায় ৷ঘড়ির সাথে রয়েছে এক বিরল ইতিহাস ৷ঐ দোকানে একবার মিষ্টি খেতে এসেছিলেন বিখ্যাত ঘড়ি কোম্পানি 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র বড়সাহেব । ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টি খেয়ে একেবারে মোহিত হলেন তিনি ৷ সাহেব জানতে চাইলেন, এত ভাল মিষ্টি বানাও ; এমন বড় দোকানে কোনও ঘড়ি নেই কেন ?
কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন ভীম নাগ ৷ কিছুটা লজ্জিত হয়ে মাথা চুলকে বলেছিলেন, 'আজ্ঞে, ঘড়ি কেনা হয়ে ওঠেনি ৷'
তা শুনে সাহেব জানিয়েছিলেন, তিনি খুশী হয়ে এই দোকানে একটা দেওয়াল ঘড়ি উপহার দেবেন ৷ তখন নাগ বাবু 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র সাহেবকে জানিয়েছিলেন, তার কর্মচারীরা ইংরেজি পড়তে পারেন না ৷ তাই তিনি অনুরোধ করেন, যদি সেক্ষেত্রে বাংলায় লেখা ঘড়ি দেওয়া হয় তাহলে কর্মচারীদের খুবই সুবিধা হয় ৷
সেদিন মিষ্টি খেয়ে এতটাই খুশী ছিলেন সাহেব যে, তারও ব্যবস্থা হবে বলে জানিয়ে দেন ৷ সেই মত লন্ডন থেকে বাংলা হরফে লেখা ডায়াল তৈরী হয়ে আসে ৷ সাহেবী শিল্পীর আড়ষ্ট হাতে লেখা হয়েছিল ঐ বাংলায় ডায়াল ৷
সেই ঘড়ি এখনও শোভা পাচ্ছে ভীম নাগের দোকানে ৷ নামটাও বাংলাতেই লেখা।

নিচে লেখা লন্ডন ।
প্রসঙ্গত, 'কুক অ্যান্ড কেলভি অব লন্ডন'- এর শুরুটা কিন্তু কলকাতা শহরেই ছিল । ১৮৫৮ সালে রবার্ট টমাস কুক এবং চার্লস কেলভি প্রতিষ্ঠানটির পত্তন করেন । তখন ঘড়ির কাঠামো আর ডায়াল তৈরী হয়ে আসত ইংল্যান্ডের লন্ডন থেকে ।

বি দ্রঃ : তথ্য ও ছবি সংগৃহীত।
*Notification
View attachment 382764
Wow. Hidden Gems in pages of History. Gives tremendous pleasure knowing about it. Ty for sharing. Keep it up. :cool:
 
কলকাতার বউবাজারে ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টির দোকানটি বিখ্যাত ৷ সেখানে গেলে চোখে পড়বে একটি বিরল ঘড়ি ৷ তার ডায়ালে ঘণ্টাগুলি লেখা রয়েছে বাংলায় ৷ঘড়ির সাথে রয়েছে এক বিরল ইতিহাস ৷ঐ দোকানে একবার মিষ্টি খেতে এসেছিলেন বিখ্যাত ঘড়ি কোম্পানি 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র বড়সাহেব । ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টি খেয়ে একেবারে মোহিত হলেন তিনি ৷ সাহেব জানতে চাইলেন, এত ভাল মিষ্টি বানাও ; এমন বড় দোকানে কোনও ঘড়ি নেই কেন ?
কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন ভীম নাগ ৷ কিছুটা লজ্জিত হয়ে মাথা চুলকে বলেছিলেন, 'আজ্ঞে, ঘড়ি কেনা হয়ে ওঠেনি ৷'
তা শুনে সাহেব জানিয়েছিলেন, তিনি খুশী হয়ে এই দোকানে একটা দেওয়াল ঘড়ি উপহার দেবেন ৷ তখন নাগ বাবু 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র সাহেবকে জানিয়েছিলেন, তার কর্মচারীরা ইংরেজি পড়তে পারেন না ৷ তাই তিনি অনুরোধ করেন, যদি সেক্ষেত্রে বাংলায় লেখা ঘড়ি দেওয়া হয় তাহলে কর্মচারীদের খুবই সুবিধা হয় ৷
সেদিন মিষ্টি খেয়ে এতটাই খুশী ছিলেন সাহেব যে, তারও ব্যবস্থা হবে বলে জানিয়ে দেন ৷ সেই মত লন্ডন থেকে বাংলা হরফে লেখা ডায়াল তৈরী হয়ে আসে ৷ সাহেবী শিল্পীর আড়ষ্ট হাতে লেখা হয়েছিল ঐ বাংলায় ডায়াল ৷
সেই ঘড়ি এখনও শোভা পাচ্ছে ভীম নাগের দোকানে ৷ নামটাও বাংলাতেই লেখা।

নিচে লেখা লন্ডন ।
প্রসঙ্গত, 'কুক অ্যান্ড কেলভি অব লন্ডন'- এর শুরুটা কিন্তু কলকাতা শহরেই ছিল । ১৮৫৮ সালে রবার্ট টমাস কুক এবং চার্লস কেলভি প্রতিষ্ঠানটির পত্তন করেন । তখন ঘড়ির কাঠামো আর ডায়াল তৈরী হয়ে আসত ইংল্যান্ডের লন্ডন থেকে ।

বি দ্রঃ : তথ্য ও ছবি সংগৃহীত।
*Notification
View attachment 382764
কি অপূর্ব এক ইতিহাস! বউবাজারে ভীম চন্দ্র নাগের দোকানে এমন একটি বিরল বাংলা অঙ্কের ঘড়ি আছে—জানতামই না। সত্যিই ঐতিহ্য আর মাধুর্যের এক অসাধারণ মেলবন্ধন।
 
কি অপূর্ব এক ইতিহাস! বউবাজারে ভীম চন্দ্র নাগের দোকানে এমন একটি বিরল বাংলা অঙ্কের ঘড়ি আছে—জানতামই না। সত্যিই ঐতিহ্য আর মাধুর্যের এক অসাধারণ মেলবন্ধন।
ধন্যবাদ আপনাকে,পাশে থাকার জন্যে...আরো এইরকম ইতিহাসের ব্যাপারে জানতে হলে লাইক দিয়ে উৎসাহিত করুন....
 
ধন্যবাদ আপনাকে,পাশে থাকার জন্যে...আরো এইরকম ইতিহাসের ব্যাপারে জানতে হলে লাইক দিয়ে উৎসাহিত করুন....
Welcome :nodding:
 
কলকাতার বউবাজারে ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টির দোকানটি বিখ্যাত ৷ সেখানে গেলে চোখে পড়বে একটি বিরল ঘড়ি ৷ তার ডায়ালে ঘণ্টাগুলি লেখা রয়েছে বাংলায় ৷ঘড়ির সাথে রয়েছে এক বিরল ইতিহাস ৷ঐ দোকানে একবার মিষ্টি খেতে এসেছিলেন বিখ্যাত ঘড়ি কোম্পানি 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র বড়সাহেব । ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টি খেয়ে একেবারে মোহিত হলেন তিনি ৷ সাহেব জানতে চাইলেন, এত ভাল মিষ্টি বানাও ; এমন বড় দোকানে কোনও ঘড়ি নেই কেন ?
কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন ভীম নাগ ৷ কিছুটা লজ্জিত হয়ে মাথা চুলকে বলেছিলেন, 'আজ্ঞে, ঘড়ি কেনা হয়ে ওঠেনি ৷'
তা শুনে সাহেব জানিয়েছিলেন, তিনি খুশী হয়ে এই দোকানে একটা দেওয়াল ঘড়ি উপহার দেবেন ৷ তখন নাগ বাবু 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র সাহেবকে জানিয়েছিলেন, তার কর্মচারীরা ইংরেজি পড়তে পারেন না ৷ তাই তিনি অনুরোধ করেন, যদি সেক্ষেত্রে বাংলায় লেখা ঘড়ি দেওয়া হয় তাহলে কর্মচারীদের খুবই সুবিধা হয় ৷
সেদিন মিষ্টি খেয়ে এতটাই খুশী ছিলেন সাহেব যে, তারও ব্যবস্থা হবে বলে জানিয়ে দেন ৷ সেই মত লন্ডন থেকে বাংলা হরফে লেখা ডায়াল তৈরী হয়ে আসে ৷ সাহেবী শিল্পীর আড়ষ্ট হাতে লেখা হয়েছিল ঐ বাংলায় ডায়াল ৷
সেই ঘড়ি এখনও শোভা পাচ্ছে ভীম নাগের দোকানে ৷ নামটাও বাংলাতেই লেখা।

নিচে লেখা লন্ডন ।
প্রসঙ্গত, 'কুক অ্যান্ড কেলভি অব লন্ডন'- এর শুরুটা কিন্তু কলকাতা শহরেই ছিল । ১৮৫৮ সালে রবার্ট টমাস কুক এবং চার্লস কেলভি প্রতিষ্ঠানটির পত্তন করেন । তখন ঘড়ির কাঠামো আর ডায়াল তৈরী হয়ে আসত ইংল্যান্ডের লন্ডন থেকে ।

বি দ্রঃ : তথ্য ও ছবি সংগৃহীত।
*Notification
View attachment 382764
কলকাতা মানেই তো অলিতে-গলিতে লুকিয়ে থাকা এমন হাজারো ইতিহাস। ভীম নাগের এই ঘড়িটি শুধু সময় দেখায় না, এটি সেই সোনালী যুগের এক নীরব সাক্ষী।
Awesome Intelligence
 
কলকাতা মানেই তো অলিতে-গলিতে লুকিয়ে থাকা এমন হাজারো ইতিহাস। ভীম নাগের এই ঘড়িটি শুধু সময় দেখায় না, এটি সেই সোনালী যুগের এক নীরব সাক্ষী।
Awesome Intelligence
হাজারো ইতিহাসের শহর কলকাতা...."The City of Joy" এই শহরের প্রতেকটা ইট কাঠ পাথরে অজানা ইতিহাস আজও লুকিয়ে আছে.......
 
হাজারো ইতিহাসের শহর কলকাতা...."The City of Joy" এই শহরের প্রতেকটা ইট কাঠ পাথরে অজানা ইতিহাস আজও লুকিয়ে আছে.......
আরো কিছু চাই এমন ভালই লাগছে অজানা গুলো জানতে পেরে...
Awesome Intelligence
 
কলকাতার বউবাজারে ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টির দোকানটি বিখ্যাত ৷ সেখানে গেলে চোখে পড়বে একটি বিরল ঘড়ি ৷ তার ডায়ালে ঘণ্টাগুলি লেখা রয়েছে বাংলায় ৷ঘড়ির সাথে রয়েছে এক বিরল ইতিহাস ৷ঐ দোকানে একবার মিষ্টি খেতে এসেছিলেন বিখ্যাত ঘড়ি কোম্পানি 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র বড়সাহেব । ভীম চন্দ্র নাগের মিষ্টি খেয়ে একেবারে মোহিত হলেন তিনি ৷ সাহেব জানতে চাইলেন, এত ভাল মিষ্টি বানাও ; এমন বড় দোকানে কোনও ঘড়ি নেই কেন ?
কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন ভীম নাগ ৷ কিছুটা লজ্জিত হয়ে মাথা চুলকে বলেছিলেন, 'আজ্ঞে, ঘড়ি কেনা হয়ে ওঠেনি ৷'
তা শুনে সাহেব জানিয়েছিলেন, তিনি খুশী হয়ে এই দোকানে একটা দেওয়াল ঘড়ি উপহার দেবেন ৷ তখন নাগ বাবু 'কুক অ্যান্ড কেলভি'র সাহেবকে জানিয়েছিলেন, তার কর্মচারীরা ইংরেজি পড়তে পারেন না ৷ তাই তিনি অনুরোধ করেন, যদি সেক্ষেত্রে বাংলায় লেখা ঘড়ি দেওয়া হয় তাহলে কর্মচারীদের খুবই সুবিধা হয় ৷
সেদিন মিষ্টি খেয়ে এতটাই খুশী ছিলেন সাহেব যে, তারও ব্যবস্থা হবে বলে জানিয়ে দেন ৷ সেই মত লন্ডন থেকে বাংলা হরফে লেখা ডায়াল তৈরী হয়ে আসে ৷ সাহেবী শিল্পীর আড়ষ্ট হাতে লেখা হয়েছিল ঐ বাংলায় ডায়াল ৷
সেই ঘড়ি এখনও শোভা পাচ্ছে ভীম নাগের দোকানে ৷ নামটাও বাংলাতেই লেখা।

নিচে লেখা লন্ডন ।
প্রসঙ্গত, 'কুক অ্যান্ড কেলভি অব লন্ডন'- এর শুরুটা কিন্তু কলকাতা শহরেই ছিল । ১৮৫৮ সালে রবার্ট টমাস কুক এবং চার্লস কেলভি প্রতিষ্ঠানটির পত্তন করেন । তখন ঘড়ির কাঠামো আর ডায়াল তৈরী হয়ে আসত ইংল্যান্ডের লন্ডন থেকে ।

বি দ্রঃ : তথ্য ও ছবি সংগৃহীত।
*Notification
View attachment 382764
:clapping:
 
আরো কিছু চাই এমন ভালই লাগছে অজানা গুলো জানতে পেরে...
Awesome Intelligence
নিশ্চই জানাবো...
 
এইসব জ্ঞান শুধু জানালে হবে না... মিষ্টি খাওয়াতে হবে
 
শিয়ালদহ তে কমলা মিষ্টান্ন ভান্ডারে এই একই রকমের ঘড়ি দেখেছি। তবে সেটা আসল না পরে অনুকরণে বানানো, সেটা জিজ্ঞেস করা হয়নি।
 
Top